ঢাকায় বজ্রবৃষ্টির পূর্বাভাস গুম প্রতিরোধে এক মাসের মধ্যে আইন, গঠিত হচ্ছে শক্তিশালী কমিশন সাতক্ষীরায় জলবায়ু অধিপরামর্শ ফোরামের সভা তাণ্ডবে পাইরেসির হানা ট্রাক মালিককে হয়রানির অভিযোগে পাল্টা সংবাদ সম্মেলনে মোংলায় বাস যাত্রীদের থেকে অতিরিক্ত ভাড়া আদায়ের বিরুদ্ধে যৌথ অভিযান জয়পুরহাটের পাঁচবিবি থেকে মুল্যবান কষ্টিপাথরের বিষ্ণু মূর্তিসহ ০২ জন গ্রেপ্তার নড়িয়ায় উপজেলা প্রশাসনের হস্তক্ষেপে বাল্যবিবাহ বন্ধ শেরপুরের শ্রীবরদীতে সুদের টাকা না পেয়ে গাছে বেঁধে ব্যবসায়ীকে নির্যাতন জয়পুরহাটে সড়ক দুর্ঘটনায় ত্রিমুখী সংঘর্ষে নিহত-১, শিশুসহ আহত ৫ নোয়াখালীতে এসিড নিক্ষেপের ভয় দেখায় জোরপূর্বক দর্শন গ্রেপ্তার ১ সাতক্ষীরা জেলা প্রশাসক কক্ষে আইন-শৃঙ্খলা বিষয়ক মাসিক সভা অনুষ্ঠিত ইসরায়েলে নতুন করে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছে ইরান কাছের মানুষকে আলিঙ্গন করা কেন জরুরি? একদিনে আরও ২৬ জনের করোনা শনাক্ত, মৃত্যু ১ পাল্টা হামলার মুখে যাত্রী ছাড়াই বিদেশে বিমান সরিয়ে নিচ্ছে ইসরায়েল জাতীয় নির্বাচনের তারিখ নিয়ে সমাঝোতা একটি ইতিবাচক দিক : আতিকুর রহমান জামায়াতের ১নং ওয়ার্ড কর্তৃক সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত নাগেশ্বরীতে বাণিজ্যমেলা বন্ধের দাবিতে মানববন্ধন রায়গঞ্জে মাছ ধরতে গিয়ে পানিতে ডুবে ভাই বোনের মর্মান্তিক মৃত্যু

সংসারে যথেষ্ট কেয়ারিং হতে হবে।

খুব ছোট ছোট কেয়ারিং কখনো কখনো দাম্পত্য জীবনকে সুখী করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।স্বামী-স্ত্রী পরস্পর পরস্পরের প্রতি যখন যত্নবান হয়,তখন আপনাআপনিই সংসারে শান্তি বিরাজ করে।

সারাদিন কর্মব্যস্ততার পরেও সঙ্গীর সাথে মুঠোফোনে কথা বলা।এ ক্ষেত্রে ঘন্টার পর ঘন্টা কথা বলার প্রয়োজন নেই।শুধু তার খোঁজ নেয়া সে কি করছে,ঠিকঠাক খেলো কিনা,সবকিছু ঠিকঠাক ভাবে চলছে কিনা।চাইলে মুঠো ফোনে মেসেজের মাধ্যমেও খোঁজ নেয়া যায়।

সঙ্গীর অসুস্থতার সময় তাকে সঙ্গ দেয়া,মন খারাপে তার পাশে ছায়ার মতো লেগে থাকা,মন ভালো করতে যথাসম্ভব চেষ্টা করা,ছুটির দিনে দু'জনের পছন্দের খাবার রান্না করা,বাইরে একসাথে ঘুরতে যাওয়া।সঙ্গীর পছন্দের পোশাক পরিধান করা,সঙ্গী পছন্দ করে এমন ভাবে নিজেকে পরিপাটি করে গুছিয়ে নেয়া।

স্ত্রীর বিশেষ দিনগুলোতে সময় বের করে নেয়া,তাকে পর্যাপ্ত সময় দেয়া,তার যত্নের পাশাপাশি তার মন ভালো রাখতে ঘুরতে নিয়ে যাওয়াও ছোট ছোট কেয়ারিং এর মধ্যে পড়ে।

স্বামী-স্ত্রী পরস্পর যখন পরস্পরের মনের গুরুত্ব দিবে,ঠিক তখনই কেবল দাম্পত্য জীবন উপভোগ্য সেই সাথে রোমাঞ্চকর হয়ে উঠবে।

সঙ্গী যদি একাকিত্ব অনুভব করে,যদি আপনি থাকার পরেও নিজেকে নিঃস্ব মনে করে,সারাক্ষণ মন খারাপের মধ্যেই ডুবে থাকে,তবে নিশ্চয়ই সংসারে তার মন না বসাটাই স্বাভাবিক।মানুষের মনের উপর নির্ভর করে,একটা মানুষ স্বাভাবিক ভাবে তার ব্যক্তিজীবনে কিভাবে নিজের দায়িত্ব পালন করে যাবে।আর সংসারে যখন স্বামী-স্ত্রী উভয়েই নিজেদের মনের প্রতি যত্নবান হবে,তখন এমনিতেই সংসার থেকে অশান্তি দূর হবে।

সংসারের কাজ আর সন্তানের দেখাশোনা করে অনেকেই সময় বের করে নিতে পারে না। এ ক্ষেত্রে পরস্পর পরস্পরের প্রতি আন্তরিক হতে হবে। নিজেদের জন্য সময় বের করতে চাইলে অবশ্যই সংসারের কাজ দু'জন মিলে করাই যায়। এতে করে কিছুটা সময় বের হয়,স্বামী-স্ত্রী দু'জনের একান্ত সময় কা টা নো র জন্য।

মনে রাখবেন,

যতদিন না আপনি আপনার সঙ্গীর প্রতি যত্নশীল সেই সাথে আন্তরিক হবেন,ততদিন সংসারে কেবল অশান্তিই লেগে থাকবে!ছোট ছোট কেয়ারিং এর মাধ্যমে যখন পরস্পর পরস্পরের মনে জায়গা করে নিবেন,ঠিক তখন থেকেই আপনাদের দাম্পত্য হবেন রোমাঞ্চকর সেই সাথে দীর্ঘস্থায়ী।

লেখক : প্রণব মন্ডল, কবি এবং শিক্ষার্থী।

Tag