ইসরায়েলে নতুন করে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছে ইরান কাছের মানুষকে আলিঙ্গন করা কেন জরুরি? একদিনে আরও ২৬ জনের করোনা শনাক্ত, মৃত্যু ১ পাল্টা হামলার মুখে যাত্রী ছাড়াই বিদেশে বিমান সরিয়ে নিচ্ছে ইসরায়েল জাতীয় নির্বাচনের তারিখ নিয়ে সমাঝোতা একটি ইতিবাচক দিক : আতিকুর রহমান জামায়াতের ১নং ওয়ার্ড কর্তৃক সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত নাগেশ্বরীতে বাণিজ্যমেলা বন্ধের দাবিতে মানববন্ধন রায়গঞ্জে মাছ ধরতে গিয়ে পানিতে ডুবে ভাই বোনের মর্মান্তিক মৃত্যু সাতক্ষীরা কালিগঞ্জে আওয়ামী লীগ নেতা মোজাহার হোসেন কান্টু গ্রেপ্তার শ্রীপুরে দফায় দফায় হামলা ও ভাঙচুর, অর্ধশতাধিক বাড়িঘর ও দোকানপাটে লুটপাট ও অগ্নিসংযোগ লালপুরে জামায়াতের ঈদ পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত লালপুরে বিএনপির ঈদ পুনর্মিলনীতে জনতার ঢল! ঈশ্বরগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় ১ জন নিহত সাবেক সংরক্ষিত এমপি’র বাড়িতে যৌথবাহিনীর অভিযান: ইয়াবা-অস্ত্রসহ পুত্র আটক সুন্দরগঞ্জে জামায়াত কর্মী হত্যা মামলায় যুবলীগ নেতা আজম কারাগারে কালাইয়ে দুধর্ষ ডাকাতির ঘটনায় চিকন আলী নামে এক আন্তজেলা ডাকাত দলের সদস্য গ্রেপ্তার পাঁচ ব্যাংক মিলে হচ্ছে এক ব্যাংক, চাকরি হারাবেন না কর্মীরা নেতানিয়াহুর জন্য বিশ্ব আরও বিপজ্জনক হয়ে উঠেছে’ গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হককে অবরুদ্ধের প্রতিবাদে পীরগাছায় মশাল মিছিল সড়ক দুর্ঘটনায় লালপুরের যুবকের মৃত্যু

রাজশাহীতে বিরল রোগে আক্রান্ত বাবা-ছেলে

বিরল রোগে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুর সাথে পাঞ্জা লড়ছেন রাজশাহীর দূর্গাপুর উপজেলার নামোদুর খালি গ্রামের বাবা- ছেলে।


 ১০  বছর আগে এ রোগে প্রথমে  আক্রান্ত হোন    বাবা নুর ইসলাম (৪৫)। এর ৭ বছর পরে একই রোগে আক্রান্ত হয়  ছেলে জাকারিয়া (১৬)।


 আক্রান্ত বাবা নুর ইসলাম বলেন, আমার প্রথমে কোন শারীরিক সমস্যা ছিলনা। ঠিক ভাবে সব ধরনের কাজ করতে পারতাম। কিন্তু হঠাৎ করে দশ বছর আগ থেকে এ রোগে আক্রান্ত হবার পর আমার শরীরে আস্তে আস্তে শক্তি হারাতে থাকে। আমার পা অকেজো হয়ে যায়। পা দিয়ে হাটতে পারিনা। বাংলাদেশে অনেক বড় বড় ডাক্তার দিয়ে চিকিৎসা করিয়ে কোন লাভ হয়নি। সর্বশেষ ভারতের ভেলোরে গিয়ে চিকিৎসা করানো হয়েছে কিন্তু সেখানেও ডাক্তাররা কোন ভালো চিকিৎসা দিতে পারেননি। 


অনেক ঔষধ খেয়েও কোন কাজ না হওয়ায় বর্তমানে ঔষধ খাওয়া ও ডাক্তারের চিকিৎসা নেওয়া  বন্ধ করে  দিয়েছি। আর গত তিন বছর আগে আক্রান্ত হয় আমার ছেলে জাকারিয়া। 


আক্রান্ত জাকারিয়া বলেন, তিন বছর আগ থেকে আমি এ রোগে ভুগছি। এবার এসএসসি পরিক্ষা দিয়েছি। কথা বলার সময় কথা বেধে যায়। শরীর কাপে কোন শক্তি পায়না। দীর্ঘদিন ধরে চিকিৎসা করিয়েও কোন ফল পাচ্ছিনা। 


স্থানীয়রা জানান, দীর্ঘদিন ধরে এ রোগে আক্রান্ত নুর ইসলাম। চিকিৎসার জন্য দেশে অনেক চিকিৎসক দেখিয়েছেন তার পরেও ভালো হয়নি। এরপর ভারতে গিয়েছিলেন সেখানেও কোন চিকিৎসা দিতে পারেনি ডাক্তাররা। চিকিৎসা করাতে গিয়ে অনেক জমিজমা ও টাকা পয়সা শেষ করেছেন। 

 

এ বিষয়ে নুর ইসলামের মা বলেন, জন্মের পর থেকে সুস্থ্য ছিল আমার ছেলে।  কোন অসুখ ছিলনা। বিয়ের পর ঠিক ভাবে সংসার করছিল। তার বাবারও এধরনের কোন রোগ ছিলনা।কিন্তু দশ বছর আগে  আমার ছেলের এ রোগ হয়। এর সাত বছর পর নাতি জাকারিয়ারও একই অসুখ। এখন শুধু আল্লাহ্ পারে আমাদের বাঁচাতে।

Tag
আরও খবর