ইসরায়েলে নতুন করে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছে ইরান কাছের মানুষকে আলিঙ্গন করা কেন জরুরি? একদিনে আরও ২৬ জনের করোনা শনাক্ত, মৃত্যু ১ পাল্টা হামলার মুখে যাত্রী ছাড়াই বিদেশে বিমান সরিয়ে নিচ্ছে ইসরায়েল জাতীয় নির্বাচনের তারিখ নিয়ে সমাঝোতা একটি ইতিবাচক দিক : আতিকুর রহমান জামায়াতের ১নং ওয়ার্ড কর্তৃক সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত নাগেশ্বরীতে বাণিজ্যমেলা বন্ধের দাবিতে মানববন্ধন রায়গঞ্জে মাছ ধরতে গিয়ে পানিতে ডুবে ভাই বোনের মর্মান্তিক মৃত্যু সাতক্ষীরা কালিগঞ্জে আওয়ামী লীগ নেতা মোজাহার হোসেন কান্টু গ্রেপ্তার শ্রীপুরে দফায় দফায় হামলা ও ভাঙচুর, অর্ধশতাধিক বাড়িঘর ও দোকানপাটে লুটপাট ও অগ্নিসংযোগ লালপুরে জামায়াতের ঈদ পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত লালপুরে বিএনপির ঈদ পুনর্মিলনীতে জনতার ঢল! ঈশ্বরগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় ১ জন নিহত সাবেক সংরক্ষিত এমপি’র বাড়িতে যৌথবাহিনীর অভিযান: ইয়াবা-অস্ত্রসহ পুত্র আটক সুন্দরগঞ্জে জামায়াত কর্মী হত্যা মামলায় যুবলীগ নেতা আজম কারাগারে কালাইয়ে দুধর্ষ ডাকাতির ঘটনায় চিকন আলী নামে এক আন্তজেলা ডাকাত দলের সদস্য গ্রেপ্তার পাঁচ ব্যাংক মিলে হচ্ছে এক ব্যাংক, চাকরি হারাবেন না কর্মীরা নেতানিয়াহুর জন্য বিশ্ব আরও বিপজ্জনক হয়ে উঠেছে’ গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হককে অবরুদ্ধের প্রতিবাদে পীরগাছায় মশাল মিছিল সড়ক দুর্ঘটনায় লালপুরের যুবকের মৃত্যু

চন্দনাইশ ও চন্দনাইশের কৃতি ব্যক্তিত্ব

মোহাম্মদ ইমাদ উদ্দীন ( Contributor )

প্রকাশের সময়: 31-03-2024 12:03:05 pm

চন্দনাইশ ও চন্দনাইশের কৃতি ব্যক্তিত্ব 

           মোহাম্মদ ইমাদ উদ্দীন
চন্দনাইশ বাংলাদেশের চট্টগ্রাম জেলার অন্তর্গত একটি উপজেলা। এই উপজেলাটি  দক্ষিণ চট্টগ্রামের পাহাড়ী ও সমতল ভূমির সন্নিবেশে গঠিত একটি গুরুত্বপূর্ণ জনপদ। চন্দনাইশের মধ্য দিয়ে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়ক প্রবাহমান। এই চন্দনাইশ ছিল পটিয়া উপজেলার একটি অংশ। ১৯৭৬ সালে পটিয়া থেকে বিচ্ছিন্ন করে চন্দনাইশ থানার সৃষ্টি করা হয়। ১৯৮৩ সালের ২ জুলাই চন্দনাইশ থানাকে উপজেলায় উন্নীত করা হয়।  কথিত আছে চন্দন ও আঁশ হতে চন্দনাইশ নামের উদ্ভব। এলাকাটি একসময় চন্দন গাছের উৎপাদন ও ব্যবসার জন্য বিখ্যাত ছিলো। প্রাচীন জনপদ "চন্দনাইশ" নামের উৎপত্তি নিয়ে অধ্যাপক বদিউল আলম বলেন, চন্দন কাঠের নামানুসারে চন্দনাইশের নামকরণ করা হয়েছে। গবেষক পি. আর টমাস বলেছেন, প্রাচীন চিকন চাউল "চিনাইস" থেকে চন্দনাইশ নামের উৎপত্তি। তবে এ চন্দন অর্থ চন্দন কাঠ নয়। এটি একপ্রকার উপাদেয় সব্জি।এখানে চন্দন নামের সব্জির প্রাচুর্য ছিল। চন্দন সব্জির আঁইশ অত্যন্ত পুষ্টিকর ও বাণিজ্যিকভাবে লাভজনক ছিল। এখান হতে বিভিন্ন এলাকায় চন্দন এর আঁইশ রাপ্তানি করা হতো। তাই এলাকাটির নাম হয় চন্দনাইশ।
এই উপজেলার উল্লেখযোগ্য রপ্তানী দ্রব্য হচ্ছে রেলওয়ে স্লিপার, কাঠের ফার্নিচার, পেয়ারা ও লেবু। চন্দনাইশের হাশিমপুর ও কাঞ্চননগর গ্রামে রয়েছে প্রায় ২ হাজার পেয়ারা বাগান। এসব বাগানে প্রতিবছর উৎপাদিত হচ্ছে লাখ লাখ টাকার পেয়ারা।
 বাংলাদেশের স্থপতি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আহ্বানে দক্ষিণ চট্টগ্রামের আন্দোলনের কেন্দ্রবিন্দু চন্দনাইশের দোহাজারী থেকেই অসহযোগ আন্দোলন, প্রতিরোধ যুদ্ধ গড়ে উঠে। উনসত্তরের গণআন্দোলন, অসহযোগ আন্দোলন ও স্বাধীনতা যুদ্ধের অগ্নিঝরা দিনগুলিতে এই অঞ্চলের সর্বদলীয় ছাত্রসংগ্রাম পরিষদের নেতা কর্মীদের জোরালো ভূমিকা ছিল। মাতৃভূমি রক্ষা ও প্রতিরোধ যুদ্ধে বরকল, বরমা, কেশুয়া, কানাইমাদারী এলাকার মুক্তিযোদ্ধাদের কথাও জাতির কাছে চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে। ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের শেষদিকে চন্দনাইশে পাকবাহিনী ও মুক্তিযোদ্ধাদের মধ্যে প্রচণ্ড যুদ্ধে পাকবাহিনীর পরাজয় ঘটে। যুদ্ধের সময় চট্টগ্রাম শহর থেকে স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র চন্দনাইশের দোহাজারীতে স্থানান্তর করা হয়।
তাছাড়া এই চন্দনাইশকে মিনি বাংলাদেশও বলা যেতে পারে। বাংলাদেশের ইতিহাসে বিভিন্ন সময়ে নানান ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য অবদান রাখার মত গুণীজন উপহার দিয়েছে চন্দনাইশ। বার আউলিয়া স্মৃতি বিজড়িত এই উপজেলা বিখ্যাত আলেম ওলামা   ও বেশ কিছু জাতীয় ব্যক্তিত্বের জন্য সুপরিচিত। এমন কি তাদের মধ্যে অনেকেই উপমহাদেশ সহ পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে সুনাম ও সুপ্রসিদ্ধ লাভ করেছেন। উল্লেখযোগ্য কৃতি ব্যক্তিত্বগণ হচ্ছেন-
১. হযরত মোহছেন শাহ আরবী
২.যাত্রামোহন সেন –– রাজনীতিবিদ ও আইনজীবি।
৩. যতীন্দ্রমোহন সেনগুপ্ত –– রাজনীতিবিদ ও আইনজীবি।
৪. হযরত মোস্তান আলী শাহ (রহ)
৫.কর্ণেল অলি আহমেদ –– বীর বিক্রম খেতাব প্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা ও রাজনীতিবিদ। (চন্দনাইশের প্রতিষ্ঠাতা)
৬..আফসার উদ্দিন আহমেদ –– প্রাক্তন সংসদ সদস্য।
৭.আবদুল করিম –– বীর বিক্রম খেতাব প্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা।
৮.আবদুল বায়েছ ওরফে আবুল বশর –– মুক্তিযুদ্ধে চন্দনাইশ উপজেলায় হাবিলদার আবু মোহাম্মদ ইসলাম গ্রুপের ডেপুটি কমান্ডার।
৯.আবুল কাসেম –– ভাষা সৈনিক ও শিক্ষাবিদ।
১০.আহমদ ছফা –– কবি ও সাহিত্যিক, একুশে পদক প্রাপ্ত।
১১.বীর মুক্তিযোদ্ধা নজরুল ইসলাম চৌধুরী –– রাজনীতিবিদ।
১২.ডা নুরুল ইসলাম –– চিকিৎসক ও জাতীয় অধ্যাপক।
১৩.মনিরুজ্জামান ইসলামাবাদী –– ইসলামী চিন্তাবিদ, জাতীয়তাবাদী আন্দোলনের সক্রিয় কর্মী ও সাংবাদিক।
১৪.হোসেন জিল্লুর রহমান –– অর্থনীতিবিদ ও তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রাক্তন উপদেষ্টা।
১৫. মীর মোহাম্মদ জয়নাল আবেদীন শিবলী –– উপ-পরিচালক, দুদক।
১৬.এম সিহাব উদ্দীন সাবেক সফল রাষ্ট্রদূত ও স্বাধীনতা পদক প্রাপ্ত।
১৭. ডা. আব্দুল মতিন, চিকিৎসক ও সমাজসেবক।  
১৮. অধ্যক্ষ মুফতি মাওলানা  শফিউর রহমান। তিনি “মুফতি সাহেব” নামে সুপ্রসিদ্ধ ছিলেন। তিনি নিজ এলাকা চন্দনাইশে হাশিমপুর মকবুলিয়া সিনিয়ার মাদ্রাসা এবং জোয়ারা ইসলামিয়া ফাজিল মাদ্রাসায় প্রতিষ্ঠাতা ও অধ্যক্ষ পদে ইন্তিকালের পূর্ব পর্যন্ত সুনাম ও দক্ষতার সহিত নিবিড়ভাবে দায়িত্ব পালন করেন।

১৯.অধ্যক্ষ মাওলানা ফখরুদ্দীন (রহ) (১ মার্চ ১৯৪৯ - ২৬ মে ২০১১); অধ্যক্ষ, মাদ্রাসা-ই-আলিয়া সিলেট এবং সাবেক মুহাদ্দিস, মাদ্রাসা-ই-আলিয়া ঢাকা, শায়খুল হাদীস চুনতী হাকিমিয়া আলিয়া কামিল মাদরাসা।

২০.শমে বাংলা মাওলানা আলা উদ্দিন (রহ), মুহাদ্দিস সোবাহানিয়া আলিয়া মাদরাসা।
২১. মাওলানা আব্দুল হামীদ ফখরে বাংলা (রহ)
২২.মাওলানা আব্দুর রশীদ (রহ), সাতবাড়িয়া
২৩.মাওলানা আমিনুল্লাহ, সাতবাড়িয়া
২৪. অধ্যক্ষ মাওলানা মাহমুদুর রহমান (রহ), অধ্যক্ষ জোয়ারা ইসলামিয়া ফাজিল মাদরাসা, মাওলানা মন্জিল।
২৬. শাহ সূফি মাওলানা আমজাদ আলী, এলাহাবাদ
২৭.শাহ সূফি মাওলানা মমতাজ আলী, এলাহাবাদ
২৮. মাওলানা মুহাম্মদ ইছহাক (রহ), কাঞ্চননগর
২৯. মাওলানা শফি, জাফরাবাদ মাদ্রাসার প্রতিষ্ঠাতা
৩০. মাওলানা নাদেরুজ্জমান (রহ), কলকাতা আলিয়া মাদরাসার উপাধ্যক্ষ,  পটিয়া ও বোয়ালখালী থানার ক্বাজী (বিচারক) ছিলেন।
৩১.শাহ সূফি মাওলানা আমিনুল্লাহ শাহ (রহ), প্রকাশ বুড়া মাওলানা সাহেব।
৩২. অধ্যক্ষ মাওলানা মুসলেহ উদ্দীন (রহ), অধ্যক্ষ সোবাহানিয়া আলিয়া কামিল মাদরাসা, সাবেক অধ্যক্ষ  জামেয়া সুন্নিয়া আলিয়া মাদরাসা
৩৩.মাওলানা নূরুল হক (রহ), দোহাজারীর জামীরজুরী
৩৪.মাওলানা জালাল আহমদ (রহ), হাছানদন্ডী, প্রখ্যাত আলেম ও পীর সাহেব ছিলেন।
৩৫. অধ্যক্ষ মাওলানা আমিনুর রহমান, জোয়ারা ইসলামিয়া ফাজিল মাদরাসা, ইসলামী চিন্তাবিদ,  বহু গ্রন্থ প্রণেতা। (মাওলানা মন্জিল, চন্দনাইশ)
৩৬. হযরত আল্লামা আব্দুল আওয়াল শাহ (রহ)
৩৭. ড. জাহাঙ্গীর আলম, চট্টগ্রাম প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (চুয়েট) ভি.সি।  শিক্ষা ও নেতৃত্ব খাতে গুরুত্বপূর্ণ অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ যুক্তরাষ্ট্রের বিখ্যাত কমনওয়েলথ বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে সম্মানসূচক ডক্টরেট ডিগ্রি পেয়েছেন।
৩৮.ব্যারিস্টার মাহবুবুল কবির চৌধুরী, জোয়ারা গ্রাম, ১৯৭৯ সালে রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান তাকে সংসদ সদস্য হিসেবে মনোনয়ন দিয়েছিলেন। তিনি বিপুল ভোটে জয়লাভ করে সংসদ সদস্যের দায়িত্ব পালনকালে এক পর্যায়ে জিয়াউর রহমানের পরামর্শে সংসদ সদস্য থেকে পদত্যাগ করিয়ে কর্ণেল (অব.) অলি আহমদ উপ-নির্বাচনের সংসদ সদস্য নির্বাচিত করেন।
৩৯.শহীদ মুরিদুল আলম, মুক্তিযোদ্ধা 
৪০.অ্যাডভোকেট বদিউল আলম, তিনি বঙ্গবন্ধুর ৬ দফার প্রচারে জননেতা এম এ আজিজের অন্যতম সহচর ছিলেন।
৪১.অ্যাডভোকেট আবুল কালাম আজাদ, হাশিমপুর
৪২. অ্যাডভোকেট মোস্তাফিজুর রহমান, জাফরাবাদ
৪৩.ভাষাসৈনিক অধ্যাপক সোলায়মান খান
৪৪. মহিয়সী নারী নেলী সেনগুপ্তা
৪৫.এ কে এম আব্দুল মান্নান, বঙ্গবন্ধুর সহচর
৪৬.শাহজাহান ইসলামাবাদী, তিনি মাওলানা মনিরুজ্জমান ইসলামাবাদীর জ্যেষ্ঠপুত্র।
৪৭. ব্যারিস্টার আহমুদুল হক, চন্দনাইশ উপজেলা পরিষদের প্রথম নির্বাচিত উপজেলা চেয়ারম্যান। 
৪৮. আবদুল জব্বার চৌধুরী, উপজেলা চেয়ারম্যান, তিনি গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার থেকে শ্রেষ্ঠ উপজেলা চেয়ারম্যান পুরস্কার লাভ করেছেন।
৪৯. প্রফেসর ড. মোহাম্মদ আলী আজাদী, প্রাণীবিজ্ঞান বিভাগ,  চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়
৫০. অধ্যাপক ছৈয়দ আবু ছাদেক মো. মূছা, শিক্ষাবিদ 
৫১. অধ্যাপক সুকান্ত ভট্টাচার্য,  ইংরেজী বিভাগ, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়
৫২. চৌধুরী আমির মো. মুছা, ডেপুটি কন্ট্রোলার, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় 
৫৩. ড. মোহাম্মদ আমীন, রাষ্ট্রপতির সচিব ও বহু গ্রন্থ প্রণেতা। 
৫৪.কমরেড কল্পতরু সেনগুপ্ত, বরমা
৫৫. জনাব আবদুর রহমান, দোহাজারী হাইস্কুলের প্রতিষ্ঠাতা
৫৬.সরোজ সিংহ হাজারী,চবি রসায়ন বিভাগের সাবেক চেয়ারম্যান।
 ৫৭.  নিত্যানন্দ গৌড়চন্দ্র, গাছবাড়ীয়া হাইস্কুলের প্রতিষ্ঠাতা
৫৮.  প্রফেসর আবদুল মালেক, পটিয়া কলেজের প্রিন্সিপাল (অবসর)
৫৯. অধ্যাপক আব্দুল গফুর, সাতবাড়ীয়া, উদ্ভিদবিজ্ঞান বিভাগ চবি
৬০. বিচারপতি  শেখ হাসান আহমদ, বৈলতলী
৬১. আহমদ ছৈয়দ চৌধুরী,  সাত বারের বৈলতলী ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান।
৬২. অধ্যাপক অবঃ ফজলুল কবির চৌধুরী (প্রতিষ্ঠাতা হাজী খলিল বদিউজ্জামান কে,বি দাখিল মাদ্রাসা, এতিমখানা ও রেঃজিঃ প্রাথমিক বিঃ)।দঃ হাশিমপুর চন্দনাইশ,চট্টগ্রাম। 
৬৩. মরহুম হাজী কবির আহমদ চৌধুরী (প্রতিষ্টাতা মধ্যম হাশিমপুর কবির আহমদ সরকারী প্রাঃ বিঃ, এবং বর্তমান হাশিমপুর ইউনিয়ন পরিষদ কমপ্লেক্স ভবন  এর ভূমি দানকারী। নাছির মোহাম্মদ পাড়া, মধ্যম হাশিমপুর চন্দনাইশ,চট্টগ্রাম।
৬৪. মরহুম আবদুল কাদের চৌধুরী (প্রতিষ্টাতা ও ভূমিদান কারী সাবেক ২৩নং হাশিমপুর ইউনিয়ন পরিষদ) চন্দনাইশ,চট্টগ্রাম।
৬৫. মরহুম হাজী মনির আহমদ ও হাজী কামাল উদ্দীন চৌধুরী ( প্রতিষ্ঠাতা- হাশিমপুর এম,এ,কে ইউ উচ্চ বিদ্যালয়) হাশিমপুর চন্দনাইশ,চট্টগ্রাম।
৬৬. রবিউল ইসলাম খানঁ -সচিব,(প্রতিষ্ঠাতা দোহজারী জামিজুরী বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়)
৬৭ আহমুদুর রহমান (প্রতিষ্ঠাতা দোহাজারী জামিজুরী আহমুদুর রহমান উচ্চ বিদ্যালয়)
৬৮. ডাঃ এস এম মোস্তফা কামাল (হ্নদ রোগ বিশেষজ্ঞ প্রাক্তন বিভাগী প্রধান, চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ)
৬৯. সারোয়ার মোরশেদ, গাছবাড়ীয়া, সহযোগী অধ্যাপক, ইংরেজী বিভাগ, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়।
৭০. ড. মিলন কুমার ভট্টাচার্য,  একাউন্টিং বিভাগ, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়,  ডীন বাণিজ্য অনুষদ,  প্রিমিয়ার বিশ্ববিদ্যালয়। 
৭১.  হযরত হাফেজ আনছুর আলী (রহ) 
৭২. শহীদ ফরিদুল আলম, মুক্তিযোদ্ধা
৭৩. অ্যাডভোকেট মৃদুল গুহ, হারালা, তিনি একজন কবিও ছিলেন।
৭৪.ড. রীতা সেন,যুগ্ন সচিব, বিসিএস (প্রশাসন)  ক্যাডার।
৭৫. মো: আজিজ উদ্দীন, উপ-পরিচালক, মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা অধিদপ্তর, চট্টগ্রাম।
৭৬. ড. মনোরঞ্জন ধর, প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা (কৃষি)
৭৭. বিচারপতি সিদ্দিক আহমদ চৌধুরী, বিচারপতি ও সমাজসেবক, (বৈলতলী)।
৭৮. হযরত মাওলানা সাইফুল্লাহ জোহাদী, পীরে কামেল।
৭৯. কবিয়াল মনিন্দ্র লাল দাশ, বৈলতলী
৮০. সিদ্ধসাধক শুক্লাম্বর ভট্টাচার্য, এই সাধকের নামে ঐতিহাসিক "শুক্লাম্বর দীঘি" হিন্দু সম্প্রদায়ের তীর্থ স্থান-মিলনক্ষেত্র হিসেবে প্রসিদ্ধ লাভ করে।
৮১. বিপ্লবী মহেশ চন্দ্র বড়ুয়া, সাতবাড়িয়া
৮২. মো. জাহিদুল ইসলাম জাহাঙ্গীর,  রাজনীতিবিদ
৮৩. জ্যোতির্ময়ী রায় চৌধিরী (ছন্দনাম জ্যোতির্মালস দেবী), সাতবাড়িয়া।
৮৪. বিদ্যাবিনোদ গিরীশ চন্দ্র বড়ুয়া, দক্ষিণ জোয়ারা।
৮৫. সোহেল মো. ফখরুদ-দীন, লেখক ও গবেষক, বহু গ্রন্থ প্রণেতা।
৮৬. অধ্যাপক কে.এম. ফরিদ উদ্দীন, সাবেক সচিব।
৮৭.চৌধুরী  আমীর মো. মুছা, উপ পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়।
৮৮. সোনামিয়া চৌধুরী এমপিএ, বরকল
৮৯. চৌধুরী হাসান মাহমুদ হাসনী, কাউন্সিলর , চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন।
৯০. বিচারপতি শেখ হাসান আরিফ, বৈলতলী
৯১.কবি আলাদিন আলী নূর, সাতবাড়িয়া
৯২. প্রকৌশলী শাহিন সাইদ,হারলা নয়াপাড়া অলি মোহাম্মদ তালুকদার বাড়ি, যিনি বর্তমানে নাসায় কর্মরত আছেন।
৯৩.অধ্যাপক ডা. আব্দুল আলীম, চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজের প্রাক্তন ভাইস প্রিন্সিপাল।
৯৪. ডা. নুরুল আমীন, প্রখ্যাত চিকিৎসক (ইএনটি), সাহিক এর প্রতিষ্ঠাতা। 
৯৫.বিচারপতি আব্দুস সালাম মামুন, 
৯৬. ডা. আবু মনসুর মো: নিজাম উদ্দীন,কলাম লেখক, গবেষক ও বিশেষজ্ঞ ভাইরোলজিস্ট।
৯৭. ডা. অসীম বড়ুয়া, ভাইস প্রিন্সিপাল, আগ্রাবাদ মা ও শিশু হাসপাতাল
৯৮. তিন কড়ি চক্রবর্ত্তী
৯৯. মোহাম্মদ ওসমান গণি চৌধুরী (অভীক ওসমান), লেখক ও সাহিত্যিক।
১০০.  প্রফেসর ড. মুহাম্মদ রশিদ, সাবেক বিভাগীয় প্রধান, আরবী বিভাগ , চ. বি 
১০১. ইকবালুর রহমান, মুহাম্মদপুর
১০২. ডা. ওয়াদুদ, মুহাম্মদপুর
১০৩. অ্যাডভোকেট সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী, গাছবাড়িয়া, সাবেক এমপি, চট্টগ্রাম সলিমা সিরাজ মহিলা মাদরাসার প্রতিষ্ঠাতা। 
১০৪.মাওলানা নজীর আহমদ, মুহাম্মদপুর।
১০৫.কবি রঞ্জন ক্ষেমেশ চন্দ্র রক্ষিত, বরমা।
১০৬. অধ্যাপক ডা আব্দুল ওদুদ, প্রতিথযশা চিকিৎসক ও সমাজসেবক,  (মোহাম্মদপুর, জোয়ারা)।
১০৭. ভগীরথ সিংহ হাজারী,  শিক্ষানুরাগী ও সমাজসেবক। 
১০৮. ডা প্রফেসর তাহমিনা বানু, তিনি দেশের প্রথম সারির শিশু সার্জারি সার্জন।
১০৯. ডা. শাহদাত হোসেন, রাজনীতিবিদ ও সমাজসেবক।
১১০. জনাব মাহবুবুর রহমান চৌধুরী, কাসেম মাহবুব উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাতা।
১১১. মো: আব্দুল কৈয়ুম চৌধুরী,উত্তর হাশিমপুর, ব্যবস্থাপনস পরিচালক এয়ারবেল ডেভেলপমেন্ট টেকনোলোজি লিঃ
১১২. ড. রেবত প্রিয় বড়ুয়া, শিক্ষাবিদ ও সমাজসেবক, মাধ্যম জোয়ারা।
১১৩. ভাস্কর সোমনাথ ঘোষ
১১৪. মাওলানা আব্দুচ্ছবুর
১১৫. মাওলানা হারুনুর রশীদ, কানাইমাদারী, অধ্যক্ষ সোবাহানিয়া আলিয়া কামিল মাদরাসা।
১১৬. মাওলানা ফয়েজ আহমদ শাহ (রহ), বরমা, (মাজার বার্মা)।
১১৭. কৃষ্ণ নাজির চৌধুরী, সাতবাড়িয়া।
১১৮. দেলোয়ার হোসেন, পশ্চিম কেশুয়া, সাবেক অতিরিক্ত পুলিশ সুপার, কবি ও গীতিকার।
১১৯. ক্যাপ্টেন মো. ফরিদুল আলম, কেশুয়া, ডেপুটি পিএফএসও এবং ডাইরেক্টর (এনভায়রনমেন্ট) চট্টগ্রাম বন্দর কতৃপক্ষ।
১২০. মাওলানা আবু ছালেহ (রহ), সাতবাড়িয়া
১২১. মনোয়ারা বেগম, কানাইমাদারী, নির্বাহী পরিচালক, প্রত্যাশী। 
১২২.মোহাম্মদ কাশেম, সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান।
১২৩. মাওলানা মোহাম্মদ আলী, সাতবাড়িয়া, ইসলামী চিন্তাবিদ ও শিক্ষাবিদ।
১২৪. মাওলানা আব্দুল মজিদ (রহ), সাতবাড়িয়া
১২৫.মাওলানা শহর আলী (রহ), সাতবাড়িয়া
১২৬. আব্দুল বারী মাস্টার, সাতবাড়িয়া
১২৭. প্রফেসর নুরুন্নবী, আইন কলেজ, লন্ডন।
১২৮.অধ্যাপক শাক্যমিত্র বড়ুয়া, কানাইমাদরী, প্রখ্যাত বাউল সাধক ও সংস্কৃতিসেবী।
 তাছাড়া চন্দনাইশ উপজেলার অসংখ্য কৃত সন্তান বাংলাদেশের প্রায় প্রত্যন্ত অঞ্চল ছাড়া দেশের বাইরেও অনেক ভাল ও গুরুত্বপূর্ণ পদে নিয়োজিত আছে। তারা নানাভাবে ধর্মীয় ও সামজিক ও রাষ্ট্রীয় নানাক্ষেত্রে খেদমত আন্জাম দিয়ে যাচ্ছেন ।

 

তথ্যসূত্র :
১. চন্দনাইশ উপজেলা উইকিপিডিয়া
২. ড. হেলাল উদ্দীন মুহাম্মদ নোমান, "চট্টগ্রামের আলিম সমাজ জীবন ও কর্ম" (পিএইচডি গ্রন্থ)
৩.ড. সাইয়েদ মুহাম্মদ আবু নোমান, ইসলামী জ্ঞান-বিজ্ঞান প্রচার ও প্রসারে চট্টগ্রাম দারুল উলুম আলিয়া মাদরাসার অবদান। (পিএইচডি গ্রন্থ)
৩. চন্দনাইশের ইতিহাস ও ঐতিহ্য, সোহেল মো. ফখরুদ-দীন।
৪. শতবর্ষের সাক্ষী ঐতিহ্যবাহী বিদ্যাপীঠ : গাছবাড়ীয়া নিত্যানন্দ গৌরচন্দ্র মডেল মাধ্যমিক বিদ্যালয়,  শাহ জাহান আজাদ।  নিরন্তন,চন্দনাইশ ছাত্র সমিতি-চট্টগ্রাম  মুখপত্র, বর্ষ ০৫, সংখ্যা ০৫,  নভেম্বর ২০১৫।
৫. চট্টগ্রামের সোনার মানুষ, সোহেল মো. ফখরুদ-দীন, গৌরব প্রকাশনী।
৬. বাংলাদেশ জাতীয় তথ্য বাতায়ন, হাশিমপুর ইউনিয়ন (http://hashimpurup.chittagong.gov.bd/site/page/bc4467a0-2144-11e7-8f57-286ed488c766/প্রখ্যাত%20ব্যক্তিত্ব)
৮.নিরন্তন,চন্দনাইশ ছাত্র সমিতি- চট্টগ্রাম মুখপত্র, ২য় সংখ্যা, ১৬ নভেম্বর ২০১২।
৯.অবিরাম,চন্দনাইশ সমিতি- চট্টগ্রাম মুখপত্র, ৫ম সংখ্যা, ৩১ ডিসেম্বর ২০১৬।
১০. সৃষ্ট চন্দনাইশ, সোহেল মো. ফখরুদ-দীন

লেখক: কলামিস্ট।
Tag
আরও খবর