গুচ্ছে নিকটস্থ বিশ্ববিদ্যালয়ে করা যাবে প্রাথমিক ভর্তির নিশ্চয়ন, ভর্তি শুরু ২২জুন বরিশালে কিশোর গ্যাং বাহিনীর হামলা চার শিক্ষার্থী আহত, ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের সিদ্ধান্ত দ্রুত ইসিকে জানান, সরকারের প্রতি সালাহউদ্দিন সাতক্ষীরা জেলা আইন-শৃঙ্খলা বিষয়ক মাসিক সভায় অনুষ্টিত সুন্দরবনে প্রবেশে ৩ মাসের নিষেধাজ্ঞা, অভাবে ধুঁকছে বনজীবিদের পরিবার সাতক্ষীরায় ২২ দিনেও সন্ধান মেলেনি ইটভাটা ব্যবসায়ীর ঢাকায় বজ্রবৃষ্টির পূর্বাভাস গুম প্রতিরোধে এক মাসের মধ্যে আইন, গঠিত হচ্ছে শক্তিশালী কমিশন সাতক্ষীরায় জলবায়ু অধিপরামর্শ ফোরামের সভা তাণ্ডবে পাইরেসির হানা ট্রাক মালিককে হয়রানির অভিযোগে পাল্টা সংবাদ সম্মেলনে মোংলায় বাস যাত্রীদের থেকে অতিরিক্ত ভাড়া আদায়ের বিরুদ্ধে যৌথ অভিযান জয়পুরহাটের পাঁচবিবি থেকে মুল্যবান কষ্টিপাথরের বিষ্ণু মূর্তিসহ ০২ জন গ্রেপ্তার নড়িয়ায় উপজেলা প্রশাসনের হস্তক্ষেপে বাল্যবিবাহ বন্ধ শেরপুরের শ্রীবরদীতে সুদের টাকা না পেয়ে গাছে বেঁধে ব্যবসায়ীকে নির্যাতন জয়পুরহাটে সড়ক দুর্ঘটনায় ত্রিমুখী সংঘর্ষে নিহত-১, শিশুসহ আহত ৫ নোয়াখালীতে এসিড নিক্ষেপের ভয় দেখায় জোরপূর্বক দর্শন গ্রেপ্তার ১ সাতক্ষীরা জেলা প্রশাসক কক্ষে আইন-শৃঙ্খলা বিষয়ক মাসিক সভা অনুষ্ঠিত ইসরায়েলে নতুন করে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছে ইরান কাছের মানুষকে আলিঙ্গন করা কেন জরুরি?

রোজা রাখা অবস্থায় কি কি কাজ থেকে বিরত থাকতে হবে

রোজা থাকা অবস্থায় কিছু কাজ থেকে বিরত থাকতে হয়। এই কাজগুলো রোজা ভেঙে দিতে পারে বা রোজার পবিত্রতা নষ্ট করতে পারে। নিচে এমন কিছু কাজ উল্লেখ করা হলো: ১. পানাহার: রোজা থাকা অবস্থায় খাবার ও পানীয় গ্রহণ করা থেকে বিরত থাকতে হয়।এমনকি সামান্য পরিমাণ পানি পান করলেও রোজা ভেঙে যাবে। ২.ধূমপান ও নেশা: ধূমপান বা যেকোনো ধরনেরনেশাজাত দ্রব্য গ্রহণ করা থেকে বিরত থাকতে হয়। ৩.যৌন সম্পর্ক: রোজা থাকা অবস্থায় স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে যৌন সম্পর্ক স্থাপন করা থেকে বিরত থাকতে হয়। ৪. ইচ্ছাকৃত বমি: ইচ্ছাকৃতভাবে বমি করলে রোজা ভেঙে যায়। তবে অনিচ্ছাকৃতভাবে বমি হলে রোজা ভাঙবে না। ৫. মিথ্যা কথা ও গীবত: মিথ্যা কথা বলা, গীবত করা বা অন্য কারো সম্পর্কে খারাপ কথা বলা থেকে বিরত থাকতে হয়। ৬. ঝগড়া ও খারাপ ব্যবহার: রোজা থাকা অবস্থায় ঝগড়া করা বা খারাপ ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকতে হয়। ৭. গান-বাজনা ও অশ্লীল বিনোদন: গান-বাজনা শোনা বা অশ্লীল বিনোদন থেকে বিরত থাকতে হয়। ৮. অতিরিক্ত কথা বলা: অপ্রয়োজনীয় বা অতিরিক্ত কথা বলা থেকে বিরত থাকতে হয়। ৯. খারাপ চিন্তা: খারাপ চিন্তা বা খারাপ কাজ করার পরিকল্পনা করা থেকে বিরত থাকতে হয়। ১০. শরীরের অঙ্গপ্রত্যঙ্গের অপব্যবহার: চোখ, কান, মুখ বা অন্য কোনো অঙ্গপ্রত্যঙ্গের অপব্যবহার করা থেকে বিরত থাকতে হয়। ১১. ইনজেকশন বা স্যালাইন: রোজা থাকা অবস্থায় শরীরে ইনজেকশন বা স্যালাইন নিলে রোজা ভেঙে যায়। তবে অসুস্থতার কারণে একান্ত প্রয়োজন হলে চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া যেতে পারে। ১২. টুথপেস্ট ব্যবহার: রোজা থাকা অবস্থায় টুথপেস্ট ব্যবহার করা মাকরুহ। তবে মিসওয়াক ব্যবহার করা যেতে পারে। ১৩.সুগন্ধি ব্যবহার: রোজা থাকা অবস্থায় অতিরিক্ত সুগন্ধি ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকতে হয়।
আরও খবর