জাগো মুসলমান - আর. এম. কারিমুল্লাহ আমরা খামেনিকে এখনই হত্যা করব না: ট্রাম্প যে কারণে পুরুষের মানসিক স্বাস্থ্য নিয়ে কথা বলা জরুরি জানভির মিউ মিউ লুকে লন্ডনের ফ্যাশন সন্ধ্যায় ঝলকানি লাখাইয়ের গোপিনাথ লিবিয়ায় অপহরণের শিকার ; শোনালেন নির্যাতনের কাহিনী শান্তিগঞ্জে জামায়াতের সাংগঠনিক ও বায়তুলমাল পক্ষের প্রস্তুতি সভা ক্ষেতলালে সরকারি পুকুর লীজকে কেন্দ্র করে নারী উদ্যোক্তাকে মারধর কিশোরগঞ্জের বীর মুক্তিযোদ্ধা সখিনা বেগম আর নেই ২৪ ঘণ্টায় করোনা আক্রান্ত হয়ে দেশে দু'জনের মৃত্যু ইশরাকের বিরুদ্ধে ‘ক্রিমিনাল অফেন্সের’ অভিযোগ আসিফ মাহমুদের শান্ত-মুশফিকের সেঞ্চুরি, চালকের আসনে বাংলাদেশ তেহরানে দূতাবাসের ৪০ জনকে নিরাপদ স্থানে সরানোর কাজ চলছে: পররাষ্ট্রসচিব সুন্দরবন রক্ষায় কনক্রিট অ্যাকশন প্ল্যান করা হবে: পরিবেশ উপদেষ্টা ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ২৪৪ জন অবশেষে পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হলো জিল্লুর রহমানকে দিনাজপুরে পুকুরে ডুবে দুই কন্যা শিশুর মর্মান্তিক মৃত্যু মোংলা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স১০০ শয্যায় দাবীতে স্বাস্থ্য উপদেষ্টার কাছে লিখিত আবেদন রাজশাহী কলেজ পাঠকবন্ধুর ঈদ পুনর্মিলনী ও আম উৎসব অনুষ্ঠিত লালপুরে ভেজাল আইসক্রিম তৈরির দায়ে ব্যবসায়ীকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা দুই মিষ্টি ব্যবসায়ীকে ভ্রাম্যমান আদালতে জরিমানা

আশাশুনিতে ঈদে সেমাই কিনতে না পেরে ৩৪ বছর পর বাড়ি ফিরলেন রফিকুল ইসলাম।

আশাশুনি উপজেলার নৈকাটি গ্রামের ৩৪ বছর আগে রোজার ঈদে সেমাই না পেয়ে অভিমানে ঘর ছেড়েছিলেন রফিকুল ইসলাম (৫৭)। ঈদের দুইদিন আগে সোমবার ঘরে ফেরেন তিনি। এবার ঈদে তিনি মায়ের হাতে খেয়েছেন সেমাই।রফিকুল ইসলাম উপজেলার বুধহাটা ইউনিয়নের নৈকাটি গ্রামের মতলেব সরদারের ছেলে। জানা গেছে, রোজার ঈদে সেমাই না আনাকে কেন্দ্র করে ১৯৯০ সালে বাবা-মায়ের ওপর অভিমান করে বাড়ি থেকে বের হয়ে যান রফিকুল ইসলাম। সেই থেকে কুমিল্লার মুরাদপুর উপজেলার চুরুলিয়া গ্রামে বসবাস করতেন তিনি। সেখানে বিয়ে করে সংসার পাতেন। তার রয়েছে এক ছেলে ও দুই মেয়ে।রফিকুল ইসলামের ছোট ভাই মহিদুল সরদ্দার বলেন, ‘১৯৯০ সালে ঈদের দিন আব্বা বাড়িতে সেমাই না আনার কারণে আমার বড় ভাই রফিকুল ইসলাম রাগ করে বাড়ি থেকে চলে যান। চলে যাওয়া পর ১৯৯২ সাল পর্যন্ত আমাদের সঙ্গে তার যোগাযোগ ছিল। তার পর থেকে বড় ভাইকে আমরা অনেক খোঁজাখুঁজি করেও পাইনি। হঠাৎ করে ঈদের দুইদিন আগে সোমবার রাত ১০টার দিকে বড় ভাইয়ের ছেলে আব্দুর রশিদ সরদার আমাদের বাড়িতে আসে। পরে আমরা চুরুলিয়া গ্রামে গিয়ে তাকে বাড়িতে নিয়ে আসি।’ রফিকুল ইসলামের মা শুকজান বিবি বলেন, ‘আমার বড় ছেলে রফিকুল ইসলামকে দীর্ঘ ৩৪ বছর পর আজা দেখতে পেলাম। আমার বুকের ধন ফিরে এসেছে। এতে আমরা সবাই খুব খুশি।’ বুধহাটা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মাহবুবুল হক বলেন, ‘রফিকুল ইসলাম বাড়ি থেকে চলে গেলে তার বাবা মতলেব সরদার দীর্ঘদিন তাকে খুঁজেছেন। একপর্যায়ে হতাশ হয়ে আশা ছেড়ে দিয়েছিলেন। ৩৪ বছর পর সেই ছেলে ফিরে আসায় সবাই খুব আনন্দিত।

Tag
আরও খবর

চাঁদাবাজির অভিযোগে শ্রীউলার মহাসিন আটক

৭ দিন ১৩ ঘন্টা ৪৮ মিনিট আগে