লালপুরে পদ্মার চরে চীনা বাদামের বাম্পার ফলন পূর্ব বীরগাঁও ইউনিয়ন জামায়াতের কর্মী বৈঠক সম্পন্ন চাটখিলের কৃতি সন্তান টিপুর রেইনহ্যামে ক্রিকেট গল্প ডোমারে ইউএনআইপি'র বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি অনুষ্ঠিত ডোমারে প্রসূতি মায়ের মৃত্যুর ঘটনায় হাসপাতাল সিলগালা, গ্রেপ্তার-৩ আশাশুনিতে মাদক ব্যবসায়ী ও জুয়াড়ি খোকন গাঁজাসহ গ্রেফতার মোংলা বন্দরে আসলো ভারত থেকে দুই জাহাজ চাল কালিগঞ্জে গৃহবধূর জমি দখলের অভিযোগ, নিরাপত্তাহীনতায় এক পরিবার লালপুরে আ.লীগ নেতা মঞ্জু হত্যার প্রধান আসামি টুমণ গ্রেফতার। গুচ্ছে নিকটস্থ বিশ্ববিদ্যালয়ে করা যাবে প্রাথমিক ভর্তির নিশ্চয়ন, ভর্তি শুরু ২২জুন বরিশালে কিশোর গ্যাং বাহিনীর হামলা চার শিক্ষার্থী আহত, ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের সিদ্ধান্ত দ্রুত ইসিকে জানান, সরকারের প্রতি সালাহউদ্দিন সাতক্ষীরা জেলা আইন-শৃঙ্খলা বিষয়ক মাসিক সভায় অনুষ্টিত সুন্দরবনে প্রবেশে ৩ মাসের নিষেধাজ্ঞা, অভাবে ধুঁকছে বনজীবিদের পরিবার সাতক্ষীরায় ২২ দিনেও সন্ধান মেলেনি ইটভাটা ব্যবসায়ীর ঢাকায় বজ্রবৃষ্টির পূর্বাভাস গুম প্রতিরোধে এক মাসের মধ্যে আইন, গঠিত হচ্ছে শক্তিশালী কমিশন সাতক্ষীরায় জলবায়ু অধিপরামর্শ ফোরামের সভা তাণ্ডবে পাইরেসির হানা ট্রাক মালিককে হয়রানির অভিযোগে পাল্টা সংবাদ সম্মেলনে

নিত্যপণ্যের দাম শহর থেকে গ্রামে বেশি কেন?

দেশচিত্র নিউজ ডেস্ক

প্রকাশের সময়: 23-10-2023 03:56:23 am

© ফাইল ছবি



◾শেখ আব্দুল্লাহ : নিত্যপণ্য কিনতে দিশেহারা অবস্থা গ্রামের স্বল্প আয়ের খেটে খাওয়া মানুষেরা। শহরকে ছাড়িয়ে গ্রামের হাট-বাজারে চড়ামূল্যে বিক্রি হচ্ছে নিত্যপণ্যের জিনিস। কিন্তু প্রকৃতপক্ষে শহরেরে চেয়ে গ্রামে নিত্যপণ্যের দাম কম হওয়াটা স্বাভাবিক ছিল। কারণ, গ্রাম থেকে উৎপাদন হয়ে সবকিছু শহরে আসে।


দেশের উৎপাদিত মোট খাদ্যশস্যের ৮৫ শতাংশেরও বেশি গ্রাম থেকে আসে। গ্রাম থেকে শহরে পণ্য পরিবহন খরচের জন্য পণ্যের দাম বেশি পড়ে যায়। ফলে শহরের দাম কিছুটা বেশি হতে পারে; কিন্তু গ্রামে সে হিসাবে কম থাকার কথা।

সরকার গত ১৪ সেপ্টেম্বর নিত্যপণ্য জিনিসের তালিকার প্রথম সারির পণ্যগুলো ডিম, আলু, পেঁয়াজের দাম নির্ধারণ করে দিয়েছিলো। ডিমের দাম নির্ধারণ করা হয়েছিল প্রতি হালি ৪৮ টাকা, আলু ৩৫-৩৬ টাকা, দেশি পেঁয়াজ ৬৪-৬৫ টাকা। কিন্তু এটা বাস্তবায়ন হয়েছে কতটুকু নিয়ে প্রশ্ন থেকেই যায়।


শহরে নিয়মিত খাদ্য অধিদপ্তরের অভিযান পরিচালনা করার কারণে কিছু কিছু বড় বাজারে কয়েকদিনের জন্য সরকার কর্তৃক আরোপিত নির্ধারিত মূল্যে পণ্য বিক্রি হলেও গ্রামে দৃশ্যটা পুরোপুরি ভিন্ন চিত্র। সরকারি ঘোষণার পরেও একদিনের জন্যও গ্রামে ডিম,আলু, পেঁয়াজের দামে নির্ধারিত মূল্যে বিক্রি হয়নি। ডিমের দাম সরকার কর্তৃক হালি প্রতি ৪৮ টাকা নির্ধারণ করা হলেও গ্রামে বিক্রি হচ্ছে প্রতি হালি ডিম ৫৫-৫৮ টাকা। এরকম নির্ধারিত মূল্য থেকে আলু, পেয়াজ কেজি প্রতি ১৫-২০ টাকা বেশি মূল্যে বিক্রি করছেন ব্যবসায়ীরা।


এছাড়াও গ্রামে সবজির বাজারও লাগামহীন দাম; বর্তমানে বাজারে ৮০-১০০ টাকার কমে কোনো সবজি ক্রয় করা যাচ্ছে না। মাছ মাংস নয়, সবজি কেনাই এখন গ্রামের স্বল্প আয়ের মানুষের কাছে কঠিন হয়ে দাড়িয়েছে। যদিও শহরের সবজির বাজারেও লাগামহীন দাম বেড়েছে। কিন্তু সর্বসাধারণের ভাবনার বিষয় শহরের তুলনায় গ্রামে সবজির দাম কম থাকাটা স্বাভাবিক; গ্রামে সবজির দাম লাগামহীন কেন! তাই এমতাবস্থায় গ্রামের মানুষ দায়ী করছে খাদ্য অধিদপ্তরে মনিটরিং-এর অভাবকে। যদি গ্রামের বড় বড় পাইকারি-খুচরা বাজারগুলোতে নিয়মিত খাদ্য অধিদপ্তর কর্তৃক মনিটরিং করা হতো তাহলে নিত্যপণ্যের দামের ভারসম্য কিছুটা বজায় থাকত।


তাই কর্তৃপক্ষের কাছে দাবি গ্রামের স্বল্প আয়ের মানুষের জীবনের দুর্ভোগ লাঘব করতে নিত্যপণ্যের দাম শিথিল করার জন্য যথাযথ পদক্ষেপ নেন।


◾ শেখ আব্দুল্লাহ

লেখক ও শিক্ষার্থী


আরও খবর



681f5098c2db0-100525071152.webp
স্বাধীন গণমাধ্যম: সমাজের আয়না

৩৭ দিন ৪ ঘন্টা ৩২ মিনিট আগে


deshchitro-6801d6dae401c-180425103642.webp
Take early steps to resolve waterlogging in Dhaka

৫৯ দিন ১৩ ঘন্টা ৭ মিনিট আগে




deshchitro-67f32034a3e9c-070425064540.webp
সড়কে মৃত্যুর মিছিল বন্ধ হোক

৭০ দিন ১৬ ঘন্টা ৫৮ মিনিট আগে