লালপুরে পদ্মার চরে চীনা বাদামের বাম্পার ফলন পূর্ব বীরগাঁও ইউনিয়ন জামায়াতের কর্মী বৈঠক সম্পন্ন চাটখিলের কৃতি সন্তান টিপুর রেইনহ্যামে ক্রিকেট গল্প ডোমারে ইউএনআইপি'র বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি অনুষ্ঠিত ডোমারে প্রসূতি মায়ের মৃত্যুর ঘটনায় হাসপাতাল সিলগালা, গ্রেপ্তার-৩ আশাশুনিতে মাদক ব্যবসায়ী ও জুয়াড়ি খোকন গাঁজাসহ গ্রেফতার মোংলা বন্দরে আসলো ভারত থেকে দুই জাহাজ চাল কালিগঞ্জে গৃহবধূর জমি দখলের অভিযোগ, নিরাপত্তাহীনতায় এক পরিবার লালপুরে আ.লীগ নেতা মঞ্জু হত্যার প্রধান আসামি টুমণ গ্রেফতার। গুচ্ছে নিকটস্থ বিশ্ববিদ্যালয়ে করা যাবে প্রাথমিক ভর্তির নিশ্চয়ন, ভর্তি শুরু ২২জুন বরিশালে কিশোর গ্যাং বাহিনীর হামলা চার শিক্ষার্থী আহত, ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের সিদ্ধান্ত দ্রুত ইসিকে জানান, সরকারের প্রতি সালাহউদ্দিন সাতক্ষীরা জেলা আইন-শৃঙ্খলা বিষয়ক মাসিক সভায় অনুষ্টিত সুন্দরবনে প্রবেশে ৩ মাসের নিষেধাজ্ঞা, অভাবে ধুঁকছে বনজীবিদের পরিবার সাতক্ষীরায় ২২ দিনেও সন্ধান মেলেনি ইটভাটা ব্যবসায়ীর ঢাকায় বজ্রবৃষ্টির পূর্বাভাস গুম প্রতিরোধে এক মাসের মধ্যে আইন, গঠিত হচ্ছে শক্তিশালী কমিশন সাতক্ষীরায় জলবায়ু অধিপরামর্শ ফোরামের সভা তাণ্ডবে পাইরেসির হানা ট্রাক মালিককে হয়রানির অভিযোগে পাল্টা সংবাদ সম্মেলনে

বাংলাদেশ সেনাবাহিনী জনগণের আস্থা-বিশ্বাস অর্জন করেছে

দেশচিত্র নিউজ ডেস্ক

প্রকাশের সময়: 06-05-2024 03:47:39 am

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, বাংলাদেশের সেনাবাহিনীর ওপর জনগণের আস্থা-বিশ্বাস আছে। আমাদের সেনাবাহিনী জনগণের পাশে দাঁড়িয়ে আস্থা ও বিশ্বাস অর্জন করেছে। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টের পরে সেনাবাহিনীর ওপর যে আস্থা ও বিশ্বাস সাধারণ মানুষ কিন্তু হারিয়ে ফেলেছিল। আমার প্রচেষ্টা ছিল আমাদের সেনাবাহিনীর ওপর যেন মানুষের আস্থা-বিশ্বাস সৃষ্টি হয়। রোববার ঢাকা সেনানিবাসে নবনির্মিত আর্মড ফোর্সেস ইনস্টিটিউট অব প্যাথলজি (এএফআইপি) ভবন এবং আর্মি সেন্ট্রাল অডিটোরিয়াম সেনা প্রাঙ্গণের উদ্বোধন শেষে সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যদের সঙ্গে দরবারে এসব কথা বলেন তিনি। দেশের সেনাবাহিনীর ওপর জনগণের আস্থা-বিশ্বাস থাকার গুরুত্ব তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী বলেন, যে সেনাবাহিনীর ওপর জনগণের আস্থা-বিশ্বাস থাকে না তারা কখনো কোনো রণাঙ্গণে বিজয়ী হতে পারে না। তিনি আরো বলেন, যেকোনো দুঃসময়ে আমাদের সশস্ত্র বাহিনী জনগণের পাশে থাকে। জনগণের ভরসার জায়গা হিসেবে সেই আস্থা আমাদের সশস্ত্র বাহিনী অর্জন করতে সক্ষম হয়েছে। শান্তিরক্ষা মিশনে সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যদের ভূমিকার প্রশংসা করে শেখ হাসিনা বলেন, প্রতিটি দেশ শান্তিরক্ষা মিশনে আমাদের সশস্ত্র বাহিনীর অবদানের ভূয়সী প্রশংসা করে। সেটাকে আরো উন্নত করাই আমাদের লক্ষ্য। সশস্ত্র বাহিনীর আধুনিকায়নে সরকারের নানা উদ্যোগের কথা তুলে ধরে তিনি বলেন, সশস্ত্র বাহিনীর জন্য জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব ১৯৭৪ সালে যে প্রতিরক্ষা নীতিমালা প্রণয়ন করেছেন তারই ভিত্তিতে আমরা ফোর্সেস গোল-২০৩০ প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন করে যাচ্ছি। ফোর্সেস গোল বাস্তবায়নের মাধ্যমে আমাদের সশস্ত্র বাহিনীকে আধুনিক জ্ঞানসম্পন্নভাবে প্রতিষ্ঠিত করতে চাচ্ছি। এ সময় মন্ত্রিপরিষদের সদস্য, প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা, তিন বাহিনীর প্রধান, ঢাকা সেনানিবাসের ঊর্ধ্বতন সামরিক ও বেসামরিক কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

আরও খবর




684ff7d727ceb-160625045415.webp
ঢাকায় বজ্রবৃষ্টির পূর্বাভাস

৬ ঘন্টা ১ মিনিট আগে