ক’দিন ধরে হঠাৎ করেই বেড়েছে কুয়াশা ও শীতের দাপট। অতিরিক্ত ঠাণ্ডায় জনজীবনে দেখা দিয়েছে স্থবিরতা।
যশোরের অভয়নগরে মানুষ সকালে দেরি করে খুলছে বিভিন্ন ব্যবসা প্রতিষ্ঠান। কিন্তু যারা মাঠে সোনা ফলাবেন তাদের বসে থাকার উপায় নেই। হাড়ভাঙা শীত আর ঘন কুয়াশাকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে ভোর থেকে মাঠে নেমেছেন গ্রাম বাংলার খেটে খাওয়া কৃষকেরা।শীত তাদের কাছে সবসময় যেন পরাস্ত!
অভয়নগরের কামকুল গ্রামে দেখা গেছে, ভোরবেলায় প্রচণ্ড কুয়াশার মধ্যেও বোরো ধানের চারা রোপন করতে দলবেঁধে মাঠে কাজ করছেন। তারা বলছেন, শীতের ভয়ে বসে থাকলে চলবে না। কৃষকের কোন শীত নেই, অলসতা শীত বাড়াই। মনে হচ্ছে এখনই মাঘের শীত শুরু হয়ে গেছে। বিকেল থেকেই কুয়াশা শুরু হয়। রাতেও টুপটাপ শব্দে বৃষ্টির মতো ঝড়ে পড়ে কুয়াশা। সকাল পেরিয়ে দুপুর হয়ে গেলেও কুয়াশাচ্ছন্ন থেকে যায় চারপাশে। তবে কুয়াশা বা শীত আমাদের দমিয়ে রাখতে পারবে না। প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের সম্মুখীন না হলে ক’দিন পরেই মাঠের পর মাঠ হয়ে উঠবে সবুজের সমরহ। আর তারপরেই সোনার ফসলে ভরে যাবে কৃষকের উঠান, সোনার ধানে ভরবে গোলা।
অভয়নগরের কৃষকেরা বাম্পার ফলনের আশায় ভালো দাম সেজন্যেই হাড় কাপানো শীত বোরো ধানের আবাদ করছেন। কসাই ভরে গেছে সারা মাঠ ঘাট রাস্তাঘাটে তেমন লোকজন দেখা না মিললেও কৃষকদের দেখা মিলছে ঠান্ডা পানির ভিতরে কাঁদার ভিতর নেমে বোরো ধান রোপণ করছেন, কেউবা জমি সমান করার জন্য মই টানছেন, শীত তাদের কাছে হার মেনেছে। কৃষকের কাছে শীত, বর্ষা গরম, সবকিছুই সমান।
১ দিন ৯ ঘন্টা ২৮ মিনিট আগে
২৩ দিন ৩ ঘন্টা ২৫ মিনিট আগে
২৪ দিন ৫ ঘন্টা ১৫ মিনিট আগে
৩১ দিন ৪ ঘন্টা ৫৪ মিনিট আগে
৩৬ দিন ৭ ঘন্টা ৪৫ মিনিট আগে
৪১ দিন ৮ ঘন্টা ৬ মিনিট আগে
৪৪ দিন ৪ ঘন্টা ৫২ মিনিট আগে
৪৫ দিন ২ ঘন্টা ৪৫ মিনিট আগে