কক্সবাজার এক্সপ্রেস ট্রেন চালিয়ে প্রথম মাসে ৫ কোটি ১১ লাখ ৫৭ হাজার ২৪০ টাকা আয় করেছে রেলওয়ে। গত ১ ডিসেম্বর চালু হওয়া ট্রেনটিতে ৬০ হাজার ৫২৫ জন যাত্রী ভ্রমণ করেছে। রেলের অপারেশন শাখা এই তথ্য জানিয়েছে। রেলওয়ের অধিকাংশ ট্রেন লোকসানী। ঢাকা-চট্টগ্রাম রুটের বিরতিহীন সুর্বণ এক্সপ্রেসে মাসে গড়ে রেলের আয় হয় ২ কোটি ৮১ লাখ ৯৪ হাজার টাকা।
যা একক ট্রেন থেকে সর্বোচ্চ আয়। কক্সবাজার এক্সপ্রেস প্রথম মাসে এই আয় ছাড়িয়ে গেছে। প্রায় সাড়ে ১৫ হাজার কোটি টাকা ব্যয়ে চট্টগ্রামের দোহাজারী থেকে রামু হয়ে কক্সবাজার পর্যন্ত ১০০ দশমিক ৮৩ কিলোমিটার দীর্ঘ রেলপথটি গত ১১ নভেম্বর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা উদ্বোধন করেছেন। ১ থেকে ৩১ ডিসেম্বর কক্সবাজার এক্সপ্রেসে ঢাকা থেকে শোভন চেয়ার ও এসি চেয়ার শ্রেণির টিকিট বিক্রি করে আয় হয়েছে ২ কোটি ৫৫ লাখ ৩৮ হাজার ৪৫৫ টাকা।
কক্সবাজার থেকে ২ কোটি ৫৬ লাখ ১৮ হাজার ৭৮৫ টাকার টিকিট বিক্রি হয়েছে। রেলের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (অপারেশন) সরদার সাহাদাত আলী জানিয়েছেন, শুরু থেকেই কক্সবাজার এপপ্রেসওয়ে নিয়ে ব্যাপক আগ্রহ রয়েছে যাত্রীদের। চাহিদার তুলনায় আসন কম হওয়ায় অনেকেই টিকিটি পাচ্ছেন না। আগামী ১০ জানুয়ারি থেকে ঢাকা-চট্টগ্রাম-কক্সবাজার রুটে পর্যটক এপপ্রেস নামে আরেকটি আন্তঃনগরট্রেন চালু হবে। পর্যটক এক্সপ্রেসের ভাড়া হবে কক্সবাজার এক্সপ্রেসের সমান। শোভন চেয়ারের জন্য ভাড়া ৬৯৫ টাকা। এসি চেয়ারে ১ হাজার ৩২৫, এসি সিটে ১ হাজার ৫৯০, এসি বার্থে ২ হাজার ৩৮০ টাকা ভাড়া নির্ধারণ করা হয়েছে। বিরতিহীন এবং পর্যটন ট্রেন হওয়ায় কক্সবাজারের পথে ভাড়া অন্যান্য রুটের চেয়ে বেশি।
৪ ঘন্টা ৪৯ মিনিট আগে
৫ ঘন্টা ২১ মিনিট আগে
৫ ঘন্টা ৫৩ মিনিট আগে
৫ ঘন্টা ৫৯ মিনিট আগে
৬ ঘন্টা ২০ মিনিট আগে
৬ ঘন্টা ২২ মিনিট আগে
৬ ঘন্টা ৪২ মিনিট আগে
১ দিন ২১ মিনিট আগে